এংকর্ড মমেন্টাম

এংকর্ড মমেন্টাম নামক প্রযুক্তিগত নির্দেশকটি তৈরি হয়েছিল রাবি স্টেফেনাল এর মাধ্যমে এবং ১৯৯৮ সালে প্রযুক্তিগত এনালাইসিস অব স্টক্স এন্ড কমডিটিস ম্যাগাজিন এ তা প্রকাশ হয়েছিল।

সূত্র

ট্রেডে ব্যবহার

অন্যান্য অনেক অসিলেটরের মত এই নির্দেশকটি মূলত ব্যবহৃত হয় বাই অপশন খোলার জন্য যখন প্রযুক্তিগত নির্দেশক অ্যাংকর মমেন্টাম ০ লেভেল এর উপর অতিক্রম করে। বিক্রির জন্য ঠিক উল্টা পরিস্থিতি কার্যকরী; বিক্রি ওপেন করা উচিৎ যদি মূল্য ০ মাত্রার নিচে চলে যায়। অন্যান্য অনেক অসিলেটরের মত এই নির্দেশকটি মূলত ব্যবহৃত হয় বাই অপশন খোলার জন্য যখন প্রযুক্তিগত নির্দেশক অ্যাংকর মমেন্টাম ০ লেভেল এর উপর অতিক্রম করে। বিক্রির জন্য ঠিক উল্টা পরিস্থিতি কার্যকরী; বিক্রি ওপেন করা উচিৎ যদি মূল্য ০ মাত্রার নিচে চলে যায়। এই নির্দেশকটি ব্যবহারের সবচেয়ে ভাল উপায় হল অন্যান্য পদ্ধতি এবং নির্দেশক ব্যবহার করে মার্কেটে প্রবেশ করা।

এই পরিস্থিতির পাশাপাশি যখন এংকোর্ড মমেন্টাম নির্দেশক জিরো লেভেল অতিক্রম করে, তখন এই পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করা জরুরী যে কখন মূল্য প্রবণতা এবং নির্দেশক প্রবণতার মধ্যে পার্থক্য থাকে। যদি মূল্য কমে যায় এবং এংকোর্ড মমেন্টাম ০ মাত্রার নিচের দিকে ধাবিত হয়, তাহলে মূল্যের ঊর্ধ্বগতি আবারো পরিলক্ষিত হয়। যদি মূল্য বাড়তে থেকে এবং নির্দেশক লাইন নিচের দিকে নামতে থাকে, তাহলে বিপরীত নীতির কারণে পরবর্তীতে দর পতন ঘটতে পারে।

এই নির্দেশকের প্রতিষ্ঠাতা ভুল সংকেতের পরিমাণ কমানোর জন্য ০ লেভেলের কাছাকাছি একটি বিশেষ বাফার অঞ্চল ব্যবহারের পরামর্শ দিয়েছেন। এজাতীয় অঞ্চল হতে পারে -০.২ থেকে ০.২ এর মধ্যে অবস্থিত হয় এবং এভাবে এই সংকেত হতে পারে বাফার অঞ্চল এর লাইন ব্রেক, কিন্তু নির্দেশক লাইনের মাধ্যমে জিরো লাইন ক্রস করা নয়। এই প্রবণতা লেনদেনের সংখ্যা কমিয়ে দেবে এবং ফলাফলের উপর সুপরিবর্তন আনতে পারে।